বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক কে এটা নিয়ে খটকা দূর করে দিতে চাই

আসলে বাংলাদেশের সাধীনতার ঘোষণা ২জন নেতাই দিয়েছেন।এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথমে ঘোষণা দিয়েছেন। অর্থাৎ তিনি ১ম ঘোষক।কিন্তু তার ঘোষণা বেশি জোরালো হয়নি।তাই স্বাধীনতার জন্য মুজিবুর রহমানের পক্ষে ঘোষণা দেন আমাদের আরেক নেতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।যার ডাকে পরবর্তীতে মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে। অর্থাৎ মুজিবুর রহমান জেলে গেলেও তার ঘোষণা পরোক্ষভাবে এবং জিয়াউর রহমানের ঘোষনা প্রত্যক্ষভাবে কাজ করেছে ।তাই জিয়াউর রহমানও স্বাধীনতার ২য় ঘোষক(ঘোষক).২জনই স্বাধীনতা যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবধান রেখেছেন।তাই আমরা ২জনকেই শ্রদ্ধা করি…

আপনারা নিচের লেখা পড়লেই স্পষ্ট ধারণা পবেন…যেটা উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা…

স্বাধীনতার ঘোষণা[সম্পাদনা]

টেক্সাসে বসাবাসরত মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত নথি সংগ্রহক মাহবুবুর রহমান জালাল বলেন, “বিভিন্ন সূত্র ও দলিল থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী এই প্রমাণ হয় যে, ২৬-এ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, যা ছিল তার বা অন্য কারো হয়ে ঘোষণা দেয়ার অনেক পূর্বে।[১৭] ২৫ মার্চে মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক ভেঙে গেলে ইয়াহিয়া গোপণে ইসলামাবাদে ফিরে যান। এবং গণহত্যা চালানোর পর[১৮] পাকিস্তানি সেনারা সেই রাতেই বঙ্গবন্ধুসহ তার পাঁচ বিশ্বস্ত সহকারীকে গ্রেফতার করে। [১৯] গ্রেফাতারের পূর্বে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা লিখে যান। [২০] মূল ঘোষণার অনুবাদ নিম্নরূপঃ

এটাই হয়ত আমার শেষ বার্তা, আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের মানুষকে আহ্বান জানাই, আপনারা যেখানেই থাকুন, আপনাদের সর্বস্ব দিয়ে দখলদার সেনাবাহিনীরবিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত প্রতিরোধ চালিয়ে যান। বাংলাদেশের মাটি থেকে সর্বশেষ পাকিস্তানি সৈন্যটিকে উত্খাত করা এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের আগ পর্যন্ত আপনাদের যুদ্ধ অব্যাহত থাকুক।

বিভিন্ন মাধ্যমে ঘোষণাপত্র[সম্পাদনা]

২৫-শে মার্চ থেকে ঢাকার হোটেল ইন্টারকোন্টিনেন্টালে অবস্থানরত সকল সাংবাদিককে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ২ দিন যাবৎ অবরুদ্ধ করে রাখে।[২১] স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র [টীকা ১] থেকে ঘোষণা হয় যে “শেখ মুজিব পূর্ব পাকিস্তানে সাড়ে সাত কোটি জনগণকে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলা দেশের নাগরিক হিসেবে ঘোষণা করেছেন”। গত তিন দশকের বেশি সময় ধরে স্বাধীনতার মূল ঘোষক কে ছিলেন তা নিয়ে ব্যপক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। এই কারণে ১৯৮২ সালে সরকারিভাবে একটি ইতিহাস পুস্তক প্রকাশিত হয় যাতে ৩টি বিষয় উপস্থাপিত হয়।[২২]

  1. শেখ মুজিবুর রহমান একটি ঘোষণাপত্র লিখেন ২৫-এ মার্চ মাঝ রাত কিংবা ২৬–শে মার্চ প্রথম প্রহরে।
  2. শেখ মুজিবুর রহমানের ঘোষণাপত্রটি ২৬ তারিখে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হয়। কিন্তু সীমিতসংখ্যক মানুষ সেই সম্প্রচারটি শুনেছিল।
  3. পূর্ব বাংলা রেজিমেন্টের মেজর জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের হয়ে ২৭-শে মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। যা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম প্রচার করে, ফলে বিশ্ব বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সম্পর্কে জানতে পারে। ঘোষণাটি ছিল নিম্নরূপঃ [২৩]
On behalf of our great national leader, supreme commander of Bangladesh Sheikh Mujibur Rahman do hereby proclaim the independence of Bangladesh. It is further proclaimed that Sheikh Mujibor Rahman is sole leader of elected representatives of 75 million people of Bangladesh. I therefore appeal on behalf of our great leader Sheikh Mujibur Rahman to the government of all democratic countries of the world specially big world part and neighboring countries to take effective steps to stop immediately. The awful genocide that has been carried on by the army of occupation from Pakistan. The legally elected representatives of the majority of the people as repressionist, it is cruel joke and contradiction in terms which should be fool none. The guiding principle of a new step will be first neutrality, second peace and third friendship to all and anonymity to none. ─ May Allah help us, Jai Bangla.

অনুবাদঃ

আমাদের মহান নেতা, বাংলাদেশের সর্বাধিনায়ক শেখ মুজিবুর রহমানের হয়ে আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছি। এটি আরও ঘোষণা করা হচ্ছে যে বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি জনগণের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের একমাত্র নেতা হচ্ছে শেখ মুজিবুর রহমান। আমি সেই কারণে আমাদের মহান নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের হয়ে বিশ্বের সকল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিশেষ করে বৃহৎ বিশ্ব ও প্রতিবেশীদের কাছে কার্যকারী পদক্ষেপ নেয়ার জন্য অনুরোধ করছি। পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর হামলার ফলে ভয়াবহ গণহত্যা শুরু হয়েছে। অধিকাংশ জনগণের বৈধভাবে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি নিপীড়নকারী, এটি একটি ক্রূর কৌতুক ও মিথ্যা অপবাদ যার কাউকে বোকা বানানো উচিৎ নয়। বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে প্রধান পদক্ষেপগুলোর মধ্যে প্রথম হতে হবে নিরপেক্ষতা, দ্বিতীয় শান্তি এং তৃতীয় সকলের সাথে বন্ধুভাবপন্ন ও কারো সম্বন্ধে অজ্ঞানতা নয়। ─ আল্লাহ্ সহায় হোক, জয় বাংলা।

powered by advanced technology…

How To See Someone’s Hidden Friends List On Facebook in 1 Min

Facebook give us lots of security and privacy option in our account. We can hide our friend list on facebook, so one can see our friend list on facebook from our timeline. But what If I told you is there a trick on the internet available for see hidden facebook friends list.

How To See Someone’s Hidden Friend's List On Facebook in 1 Min

With this trick, you can see hidden list of facebook friends if any of your friends hide his facebook friend list. Here we use a chrome extension for this task.

Note: See everyone’s hidden friend lists, in case they have at least one mutual friend with you.

Facebook Friends Mapper allows you to reveal the friend-lists of those who have at least one mutual friend with you. simply browse to your target’s profile, and click “Reveal Friends”. the process might take a few seconds, depends on the amount of friends your target has.

How To See Someone’s Hidden Friends List On Facebook in 1 Min

1. Download Facebook Friends Mapper Chrome Extension from Google Chrome Web Store.

Developer: Alon Kollmann
Price: Free

2. Add this extension to your Chrome Browser.

Facebook Friend Mapper

3. Now open your Facebook account in your browser.

4. Open the facebook profile of friend whose hide list of his friends.

Find Hidden Friends of Facebook

5. When you open his Facebook profile, you see Reveal Friends option in the section of Friends category.

Find Hidden Friends of Facebook

6. Click on that, now this chrome extension scan all of his friends and show you list of all facebook friends like this.

Find Hidden Friends of Facebook List

This is one of the best Facebook tricks for facebook user who want to see other facebook friend list. This trick works in only chrome browser. Download latest version of chrome browser for using this trick in your PC.

জিপিতে ৩০০ এম্বি ৪৫টাকা,৬৫০ এম্বি ৯৯ টাকা

gp_internet_offer_inner

Terms and conditions:

  • Applicable for GP prepaid customers only
  • 3% Supplementary Duty (SD) and 15 % VAT on price inclusive of SD will be applicable on the price mentioned above
  • After Volume Expiration customers will be charged Tk .01/10KB (till validity exists)
  • Customers need to dial *121*1*2# to know Internet balance.
  • Maximum average internet speed will be 1 Mbps
  • Validity of 300MB pack is 7 days
  • Validity of 650 MB pack is 28 days

এখন ইচ্ছে মত অনলাইনে cheer করে যাও কারণ মাত্র ৯ টাকায় দুই দিনের জন্যে পাবে 60MB ইন্টারনেট। প্যাকটি অ্যাক্টিভেট করতে এখনি ডায়াল কর *5000*118# ।

 gp_60mb_at_taka_9_inner

শর্তাবলি:

  • শুধুমাত্র গ্রামীণফোন প্রিপেইড গ্রাহকগণের জন্য প্রযোজ্য
  • মূল্যের উপর ৩% সম্পূরক শুল্ক এবং সম্পূরক শুল্কসহ মূল্যের উপর ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য
  • প্যাকেজটির মেয়াদ: ২ দিন
  • ইন্টারনেট ভলিউম শেষ হবার পর ০.০১ টাকা/10KB হারে চার্জ প্রযোজ্য হবে (মেয়াদ থাকা পর্যন্ত)
  • অটো রিনিউয়াল ফিচার প্রযোজ্য নয়
  • ভলিউম ব্যালেন্স জানতে ডায়াল *৫৬৬*১১#

বাংলালিংকে এখন মাএ ৬০ পয়সায় ১MB ইন্টার নেট

bl1-310x165

আশা করি সবাই ভাল আছেন।

জিপি তার প্রত্যেকটি গ্রহকের জন্য ইমারজেন্সি মেগাবাই এর ব্যাবস্থা করলেও বাংলালিংক কিন্তু তা করেনি।

তবে বাংলালিংক দিচ্ছে ৬০ পয়সায় ১ মেগাবাইট।

অফার টিপেতে ডায়েল করবেন
*5000*1*3*6#

মেয়াদ থাকবে 2 দিন।

ফেসবুক ব্যবহারকারীদের এবার চমকে দেবার মত দারুণ সুখবর দিলেন ফেসবুক কর্তৃপক্ষ!

fb-icon-256x165

ইন্টারনেট ছাড়া বা কম গতির ইন্টারনেটে ফেসবুক
চালানোর জন্য ‘অফলাইন মোড’ চালু করছে ফেসবুক
কর্তৃপক্ষ।
ইন্টারনেট না থাকলেও এখন ফেসবুক ব্যবহারকারীরা
ফেসবুকের নিউজ ফিড পড়া ও পোস্টে মন্তব্য করতে
পারবেন।
.
শুক্রুবার বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে জানানো হয়,
কম গতির ইন্টারনেটে সামাজিক যোগাযোগের
নেটওয়ার্ক,
বিশেষ করে নিউজ ফিড আরও বেশি মানুষের কাছে
পৌঁছাতে
বিশেষ পদক্ষেপ নিচ্ছে ফেসবুক। উন্নয়নশীল
দেশগুলোতে,
বিশেষ করে টুজি নেটওয়ার্কের আওতায় থাকা মানুষের
কথা
মাথায় রেখে ফেসবুকের বিশেষ হালনাগাদ সংস্করণ
নিয়ে
পরীক্ষা চালাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। .
এতে থেকে ফোনে ডাউনলোড হয়ে থাকা নিউজ ফিড
পড়ে
দেখার সুযোগ পাবেন ফেসবুক ব্যবহারকারী। ফেসবুক
কর্তৃপক্ষ, ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলেও নির্দিষ্ট
পোস্টে
মন্তব্য লিখে রাখতে পারবেন ব্যবহারকারী।
. যখন ইন্টারনেট সংযোগের আওতায় ফেসবুক আসবে,
তখন ওই
মন্তব্যটি অনলাইনে পোস্ট হয়ে যাবে। শিগগিরই এই
অফলাইনে নিউজ ফিড পড়ার ফিচারটি নিয়ে পরীক্ষা
চালাতে পারে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।

তাহাজ্জুদ সালাতের (নামাজের) ফজিলত।

বিঃদ্রঃ এই পোষ্ট টা  আনেক বড় । তাই আমার পহ্মে এত বড় লেখা সসম্ভব ছিল না। তাই এটি একটি সাইট থেকে সঙ্গগ্রহিত করা …  তাই কপি করার জন্য আমি আগেই হ্মমা চাচ্ছি। দয়া করে আমাকে হ্মমা করবেন এই পোষ্ট টা কপি করে দেয়ার জন্য। আমি দুঃখিত।

তাহাজ্জুদ নামায পড়ার ফযীলতঃ
মহান আল্লাহ বলেন,
﴿ ﻭَﻣِﻦَ ﭐﻟَّﻴۡﻞِ ﻓَﺘَﻬَﺠَّﺪۡ ﺑِﻪِۦ ﻧَﺎﻓِﻠَﺔٗ ﻟَّﻚَ ﻋَﺴَﻰٰٓ ﺃَﻥ ﻳَﺒۡﻌَﺜَﻚَ
ﺭَﺑُّﻚَ ﻣَﻘَﺎﻣٗﺎ ﻣَّﺤۡﻤُﻮﺩٗﺍ ٧٩ ﴾ ‏( ﺍﻻﺳﺮﺍﺀ : ٧٩ ‏)
অর্থাৎ রাত্রির কিছু
অংশে তাহাজ্জুদ কায়েম কর;
এটা তোমার জন্য এক অতিরিক্ত কর্তব্য।
আশা করা যায়, তোমার প্রতিপালক
তোমাকে প্রতিষ্ঠিত করবেন
প্রশংসিত স্থানে। (সূরা বানী ইসরাইল
৭৯ আয়াত)
তিনি আরও বলেছেন,
﴿ ﺗَﺘَﺠَﺎﻓَﻰٰ ﺟُﻨُﻮﺑُﻬُﻢۡ ﻋَﻦِ ﭐﻟۡﻤَﻀَﺎﺟِﻊِ ﻳَﺪۡﻋُﻮﻥَ ﺭَﺑَّﻬُﻢۡ ﺧَﻮۡﻓٗﺎ
ﻭَﻃَﻤَﻌٗﺎ ﻭَﻣِﻤَّﺎ ﺭَﺯَﻗۡﻨَٰﻬُﻢۡ ﻳُﻨﻔِﻘُﻮﻥَ ١٦ ﴾ ‏( ﺍﻟﺴﺠﺪﺓ : ١٦ ‏)
অর্থাৎ তারা শয্যা ত্যাগ
করে আকাঙ্ক্ষা ও আশংকার
সাথে তাদের
প্রতিপালককে ডাকে এবং আমি
তাদেরকে যে রুযী প্রদান করেছি,
তা হতে তারা দান করে।
(সূরা সেজদা ১৬ আয়াত)
তিনি আরও বলেছেন,
﴿ ﻛَﺎﻧُﻮﺍْ ﻗَﻠِﻴﻠٗﺎ ﻣِّﻦَ ﭐﻟَّﻴۡﻞِ ﻣَﺎ ﻳَﻬۡﺠَﻌُﻮﻥَ ١٧ ﴾ ‏( ﺍﻟﺬﺍﺭﻳﺎﺕ :
١٧ ‏)
অর্থাৎ তারা রাত্রির সামান্য
অংশই নিদ্রায় অতিবাহিত করত।
(সূরা যারিয়াত ১৭ আয়াত)
হাদীসসমূহ:
1/1167. ﻭَﻋَﻦْ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻨْﻬَﺎ، ﻗَﺎﻟَﺖْ : ﻛَﺎﻥَ
ﺍﻟﻨَّﺒِﻲُّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻳَﻘُﻮﻡُ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ ﺣَﺘَّﻰ ﺗَﺘَﻔَﻄَّﺮَ
ﻗَﺪَﻣَﺎﻩُ، ﻓَﻘُﻠْﺖُ ﻟَﻪُ : ﻟِﻢَ ﺗَﺼْﻨَﻊُ ﻫَﺬَﺍ، ﻳَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠﻪِ، ﻭَﻗَﺪْ ﻏُﻔِﺮَ
ﻟَﻚَ ﻣَﺎ ﺗَﻘَﺪَّﻡَ ﻣِﻦْ ﺫَﻧْﺒِﻚَ ﻭَﻣَﺎ ﺗَﺄﺧَّﺮَ ؟ ﻗَﺎﻝَ : ‏«ﺃَﻓَﻼَ ﺃَﻛُﻮﻥُ ﻋَﺒْﺪﺍً
ﺷَﻜُﻮﺭﺍً؟ ‏» ﻣﺘﻔﻖٌ ﻋَﻠَﻴْﻪِ .
১/১১৬৭। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু
আনহা হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
রাত্রির একাংশে (নামাযে) এত
দীর্ঘক্ষণ কিয়াম করতেন যে, তাঁর
পা ফুলে ফাটার উপক্রম হয়ে পড়ত।
একদা আমি তাঁকে বললাম,
‘হে আল্লাহর রসূল! আপনি এত কষ্ট সহ্য
করছেন কেন? অথচ আপনার তো পূর্ব ও
পরের
গুনাহসমূহকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে।
’ তিনি বললেন, “আমি কি শুকরগুযার
বান্দা হব না?” (বুখারী ও মুসলিম) [1]
2/1168 ﻭَﻋَﻦ ﺍﻟﻤُﻐِﻴﺮَﺓِ ﺑﻦ ﺷُﻌﺒﺔ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﻧَﺤْﻮﻩُ
ﻣﺘﻔﻖٌ ﻋَﻠَﻴْﻪِ
২/১১৬৮। মুগীরা ইবনে শু‘বা হতেও
অনুরূপ হাদিস বর্ণিত হয়েছে। (বুখারী ও
মুসলিম)
3/1169 ﻭَﻋَﻦْ ﻋَﻠﻲٍّ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ : ﺃَﻥَّ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲَّ ﺻﻠﻰ
ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻃَﺮَﻗَﻪُ ﻭَﻓَﺎﻃِﻤَﺔَ ﻟَﻴْﻼً، ﻓَﻘَﺎﻝَ : ‏« ﺃَﻻَ ﺗُﺼَﻠِّﻴَﺎﻥِ ؟‏»
ﻣﺘﻔﻖٌ ﻋَﻠَﻴْﻪِ
৩/১১৬৯। আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু
হতে বর্ণিত, একদা নবী সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর ও
ফাতেমার নিকট রাত্রি বেলায় আগমন
করলেন এবং বললেন, “তোমরা (স্বামী-
স্ত্রী) কি (তাহাজ্জুদের) নামায পড়
না?” (বুখারী ও মুসলিম) [2]
4/1170 ﻭَﻋَﻦْ ﺳَﺎﻟِﻢِ ﺑﻦِ ﻋَﺒﺪِ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦِ ﻋُﻤَﺮَ ﺑﻦِ ﺍﻟﺨَﻄَّﺎﺏِ
ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻬﻤﺎ، ﻋَﻦ ﺃَﺑﻴِﻪِ : ﺃَﻥَّ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ
ﻭﺳﻠﻢ، ﻗَﺎﻝَ : ‏«ﻧِﻌْﻢَ ﺍﻟﺮَّﺟُﻞُ ﻋَﺒْﺪُ ﺍﻟﻠﻪِ، ﻟَﻮْ ﻛَﺎﻥَ ﻳُﺼَﻠِّﻲ ﻣِﻦَ
ﺍﻟﻠَّﻴﻞِ ‏» . ﻗَﺎﻝَ ﺳﺎﻟِﻢ : ﻓَﻜَﺎﻥَ ﻋَﺒﺪُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺑَﻌْﺪَ ﺫَﻟِﻚَ ﻻَ ﻳَﻨﺎﻡُ ﻣِﻦَ
ﺍﻟﻠَّﻴﻞِ ﺇِﻻَّ ﻗَﻠِﻴﻼً . ﻣﺘﻔﻖٌ ﻋَﻠَﻴْﻪِ
৪/১১৭০। সালেম ইবনে আব্দুল্লাহ
ইবনে উমার ইবনে খাত্তাব
রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম (একবার)
বললেন, “আব্দুল্লাহ ইবনে উমার কতই
না ভাল মানুষ হত,
যদি সে রাতে (তাহাজ্জুদের) নামায
পড়ত।” সালেম বলেন, ‘তারপর
থেকে (আমার আব্বা) আব্দুল্লাহ
রাতে অল্পক্ষণই ঘুমাতেন।’ (বুখারী ও
মুসলিম) [3]
5/1171 ﻭَﻋَﻦْ ﻋَﺒﺪِ ﺍﻟﻠﻪِ ﺑﻦِ ﻋَﻤﺮِﻭ ﺑﻦِ ﺍﻟﻌَﺎﺹِ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠﻪُ
ﻋَﻨْﻬُﻤَﺎ، ﻗَﺎﻝَ : ﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ : ‏«ﻳَﺎ
ﻋَﺒﺪَ ﺍﻟﻠﻪِ، ﻻَ ﺗَﻜُﻦْ ﻣِﺜْﻞَ ﻓُﻼَﻥٍ ؛ ﻛَﺎﻥَ ﻳَﻘُﻮﻡُ ﺍﻟﻠَّﻴﻞَ ﻓَﺘَﺮَﻙَ ﻗِﻴَﺎﻡَ
ﺍﻟﻠَّﻴﻞِ ‏». ﻣﺘﻔﻖٌ ﻋَﻠَﻴْﻪِ
৫/১১৭১। আব্দুল্লাহ ইবনে আমর
ইবনে আস রাদিয়াল্লাহু আনহু
হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,
“হে আব্দুল্লাহ! তুমি অমুক ব্যক্তির মত
হইয়ো না। সে রাতে উঠে নামায পড়ত,
তারপর রাতে উঠা ছেড়ে দিল।”
(বুখারী ও মুসলিম) [4]
6/1172 ﻭَﻋَﻦِ ﺍﺑﻦِ ﻣَﺴﻌُﻮﺩ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ، ﻗَﺎﻝَ : ﺫُﻛِﺮَ
ﻋِﻨْﺪَ ﺍﻟﻨَّﺒﻲِّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺭَﺟُﻞٌ ﻧَﺎﻡَ ﻟَﻴْﻠَﺔً ﺣَﺘَّﻰ
ﺃَﺻْﺒَﺢَ، ﻗَﺎﻝَ : ‏« ﺫَﺍﻙَ ﺭَﺟُﻞٌ ﺑَﺎﻝَ ﺍﻟﺸَّﻴﻄَﺎﻥُ ﻓﻲ ﺃُﺫُﻧَﻴْﻪِ – ﺃَﻭْ ﻗَﺎﻝَ:
ﻓِﻲ ﺃُﺫُﻧِﻪِ ‏». ﻣﺘﻔﻖٌ ﻋَﻠَﻴْﻪِ
৬/১১৭২। আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ
রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,
তিনি বলেন, এমন একটি লোকের
কথা নবী সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট
উল্লেখ করা হল, যে সকাল পর্যন্ত
ঘুমিয়ে রাত্রি যাপন করে।
তিনি বললেন, “এ এমন এক মানুষ, যার
দু’কানে শয়তান প্রস্রাব
করে দিয়েছে।” অথবা বললেন, “যার
কানে প্রস্রাব করে দিয়েছে।”
(বুখারী ও মুসলিম) [5]
7/1173 ﻭَﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳﺮَﺓَ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ : ﺃَﻥَّ ﺭَﺳُﻮﻝَ
ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ، ﻗَﺎﻝَ : ‏« ﻳَﻌْﻘِﺪُ ﺍﻟﺸَّﻴﻄَﺎﻥُ ﻋَﻠَﻰ
ﻗَﺎﻓِﻴَﺔِ ﺭَﺃﺱِ ﺃَﺣَﺪِﻛُﻢْ، ﺇِﺫَﺍ ﻫُﻮَ ﻧَﺎﻡَ، ﺛَﻼَﺙَ ﻋُﻘَﺪٍ، ﻳَﻀْﺮِﺏُ ﻋَﻠَﻰ
ﻛُﻞِّ ﻋُﻘْﺪَﺓٍ: ﻋَﻠَﻴْﻚَ ﻟَﻴْﻞٌ ﻃَﻮِﻳﻞٌ ﻓَﺎﺭْﻗُﺪْ، ﻓَﺈِﻥِ ﺍﺳْﺘَﻴﻘَﻆَ، ﻓَﺬَﻛَﺮَ
ﺍﻟﻠﻪَ ﺗَﻌَﺎﻟَﻰ ﺍﻧﺤَﻠَّﺖْ ﻋُﻘْﺪَﺓٌ، ﻓَﺈِﻥْ ﺗَﻮَﺿَّﺄَ، ﺍﻧْﺤَﻠّﺖْ ﻋُﻘﺪَﺓٌ، ﻓَﺈِﻥْ
ﺻَﻠَّﻰ، ﺍﻧْﺤَﻠَّﺖْ ﻋُﻘَﺪُﻩُ ﻛُﻠُّﻬَﺎ، ﻓَﺄَﺻْﺒَﺢَ ﻧَﺸِﻴﻄﺎً ﻃَﻴِّﺐَ ﺍﻟﻨَّﻔْﺲِ،
ﻭَﺇِﻻَّ ﺃَﺻْﺒﺢَ ﺧَﺒِﻴﺚَ ﺍﻟﻨَّﻔْﺲِ ﻛَﺴْﻼَﻥَ ‏». ﻣﺘﻔﻖٌ ﻋَﻠَﻴْﻪِ
৭/১১৭৩। আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু
আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বলেছেন, “যখন তোমাদের কেউ
নিদ্রা যায় তখন) তার
গ্রীবাদেশে শয়তান তিনটি করে গাঁট
বেঁধে দেয়; প্রত্যেক গাঁটে সে এই
বলে মন্ত্র পড়ে যে, ‘তোমার
সামনে রয়েছে দীর্ঘ রাত, অতএব
তুমি ঘুমাও।’ অতঃপর
যদি সে জেগে উঠে আল্লাহর যিকির
করে, তাহলে একটি গাঁট খুলে যায়।
তারপর যদি ওযু করে, তবে তার আর
একটি গাঁট খুলে যায়। তারপর
যদি নামায পড়ে, তাহলে সমস্ত গাঁট
খুলে যায়। আর তার প্রভাত হয় স্ফূর্তি ও
ভালো মনে। নচেৎ
সে সকালে ওঠে কলুষিত মনে ও
অলসতা নিয়ে।” (বুখারী ও মুসলিম) [6]
8/1174 ﻭَﻋَﻦْ ﻋَﺒﺪِ ﺍﻟﻠﻪِ ﺑﻦِ ﺳَﻼَﻡٍ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ : ﺃَﻥَّ
ﺍﻟﻨَّﺒِﻲَّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ، ﻗَﺎﻝَ : ‏« ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟﻨَّﺎﺱُ: ﺃَﻓْﺸُﻮﺍ
ﺍﻟﺴَّﻼَﻡَ، ﻭَﺃَﻃْﻌِﻤُﻮﺍ ﺍﻟﻄَّﻌَﺎﻡَ، ﻭَﺻَﻠُّﻮﺍ ﺑِﺎﻟﻠَّﻴْﻞِ ﻭَﺍﻟﻨَّﺎﺱُ ﻧِﻴَﺎﻡٌ،
ﺗَﺪْﺧُﻠُﻮﺍ ﺍﻟﺠَﻨَّﺔَ ﺑِﺴَﻼَﻡٍ ‏». ﺭﻭﺍﻩ ﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻱ، ﻭﻗﺎﻝ : ﺣﺪﻳﺚ ﺣﺴﻦ
ﺻﺤﻴﺢ
৮/১১৭৪। আব্দুল্লাহ ইবনে সালাম
রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বলেছেন, “হে লোক সকল!
তোমরা ব্যাপকভাবে সালাম প্রচার
কর, (ক্ষুধার্তকে) অন্ন দাও এবং
লোকে যখন রাতে ঘুমিয়ে থাকবে তখন
নামায পড়।
তাহলে তোমরা নিরাপদে ও
নির্বিঘ্নে জান্নাতে প্রবেশ করবে।”
(তিরমিযী হাসান সহীহ) [7]
9/1175 ﻭَﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳﺮَﺓَ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ، ﻗَﺎﻝَ : ﻗَﺎﻝَ
ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ : ‏« ﺃَﻓْﻀَﻞُ ﺍﻟﺼِّﻴَﺎﻡِ ﺑَﻌْﺪَ
ﺭَﻣَﻀَﺎﻥَ: ﺷَﻬْﺮُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺍﻟﻤُﺤَﺮَّﻡُ، ﻭَﺃَﻓْﻀَﻞُ ﺍﻟﺼَّﻼَﺓِ ﺑَﻌْﺪَ ﺍﻟﻔَﺮِﻳﻀَﺔِ:
ﺻَﻼَﺓُ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ ‏» . ﺭﻭﺍﻩ ﻣﺴﻠﻢ
৯/১১৭৫। আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু
আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
“রমযান মাসের রোযার পর সর্বোত্তম
রোযা হচ্ছে আল্লাহর মাস মুহাররমের
রোযা। আর ফরয নামাযের পর সর্বোত্তম
নামায হচ্ছে রাতের ( তাহাজ্জুদের )
নামায।” (মুসলিম) [8]
10/1176 ﻭَﻋَﻦِ ﺍﺑﻦِ ﻋُﻤَﺮَ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻨْﻬُﻤَﺎ : ﺃَﻥَّ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲَّ
ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ، ﻗَﺎﻝَ : ‏« ﺻَﻼَﺓُ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ ﻣَﺜْﻨَﻰ ﻣَﺜْﻨَﻰ، ﻓَﺈِﺫَﺍ
ﺧِﻔْﺖَ ﺍﻟﺼُّﺒْﺢَ ﻓَﺄَﻭْﺗِﺮْ ﺑِﻮَﺍﺣِﺪَﺓٍ ‏». ﻣﺘﻔﻖٌ ﻋَﻠَﻴْﻪِ
১০/১১৭৬। আব্দুল্লাহ ইবনে উমার
রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বলেছেন, “রাতের নামায দু’ দু’ রাকআত
করে। অতঃপর যখন ফজর হওয়ার
আশংকা করবে, তখন এক রাকআত বিতির
পড়ে নেবে।” (বুখারী ও মুসলিম) [9]
11/1177 ﻭَﻋَﻨْﻪ، ﻗَﺎﻝَ : ﻛَﺎﻥَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲُّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ
ﻭﺳﻠﻢ ﻳُﺼَﻠِّﻲ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ ﻣَﺜْﻨَﻰ ﻣَﺜْﻨَﻰ، ﻭَﻳُﻮﺗِﺮُ ﺑِﺮَﻛْﻌَﺔٍ .ﻣﺘﻔﻖٌ
ﻋَﻠَﻴْﻪِ
১১/১১৭৭। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু
আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
‘রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতের
বেলায় দু’ দু’ রাকআত করে নামায
পড়তেন এবং এক রাকআত বিতির
পড়তেন।’ (বুখারী ও মুসলিম) [10]
12/1178 ﻭَﻋَﻦْ ﺃَﻧَﺲٍ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ، ﻗَﺎﻝَ : ﻛَﺎﻥَ
ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻳُﻔْﻄِﺮُ ﻣِﻦَ ﺍﻟﺸَّﻬْﺮِ ﺣَﺘَّﻰ
ﻧَﻈُﻦَّ ﺃَﻥْ ﻻَ ﻳَﺼُﻮﻡَ ﻣِﻨْﻪُ، ﻭَﻳَﺼُﻮﻡُ ﺣَﺘَّﻰ ﻧَﻈُﻦَّ ﺃَﻥْ ﻻَ ﻳُﻔْﻄِﺮَ ﻣِﻨْﻪُ
ﺷَﻴْﺌﺎً، ﻭَﻛَﺎﻥَ ﻻَ ﺗَﺸَﺎﺀُ ﺃَﻥْ ﺗَﺮَﺍﻩُ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻠَّﻴﻞِ ﻣُﺼَﻠِّﻴﺎً ﺇِﻻَّ ﺭَﺃﻳْﺘَﻪُ، ﻭَﻻَ
ﻧَﺎﺋِﻤﺎً ﺇِﻻَّ ﺭَﺃﻳْﺘَﻪُ . ﺭﻭﺍﻩ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ
১২/১১৭৮। আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু
হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘কোন কোন
মাসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম
এমনভাবে রোযা ত্যাগ করতেন যে,
মনে হত তিনি সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম উক্ত মাসে আর
রোযাই রাখবেন না। অনুরূপভাবে কোন
মাসে এমনভাবে (একাদিক্রমে)
রোযা রাখতেন যে, মনে হত তিনি ঐ
মাসে আর রোযা ত্যাগই করবেন না।
(তাঁর অবস্থা এরূপ ছিল যে,)
যদি তুমি তাঁকে রাত্রিতে নামায
পড়া অবস্থায় দেখতে না চাইতে, তবু
বাস্তবে তাঁকে নামায পড়া অবস্থায়
দেখতে পেতে। আর
তুমি যদি চাইতে যে, তাঁকে ঘুমন্ত
অবস্থায় দেখবে না, কিন্তু
বাস্তবে তুমি তাকে ঘুমন্ত অবস্থায়
দেখতে পেতে।’ (বুখারী) [11]
13/1179 ﻭَﻋَﻦْ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻨْﻬَﺎ : ﺃَﻥَّ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠﻪِ
ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻛَﺎﻥَ ﻳُﺼَﻠِّﻲ ﺇِﺣْﺪَﻯ ﻋَﺸْﺮَﺓَ ﺭَﻛْﻌَﺔً ـ
ﺗَﻌْﻨِﻲ ﻓِﻲ ﺍﻟﻠَّﻴﻞِ ـ ﻳَﺴْﺠُﺪُ ﺍﻟﺴَّﺠْﺪَﺓَ ﻣِﻦْ ﺫَﻟِﻚَ ﻗَﺪْﺭَ ﻣَﺎ ﻳَﻘْﺮَﺃُ
ﺃَﺣَﺪُﻛُﻢْ ﺧَﻤْﺴِﻴﻦَ ﺁﻳَﺔً ﻗَﺒْﻞَ ﺃَﻥْ ﻳَﺮْﻓَﻊَ ﺭَﺃﺳَﻪُ، ﻭَﻳَﺮْﻛَﻊُ ﺭَﻛْﻌَﺘَﻴْﻦِ
ﻗَﺒْﻞَ ﺻَﻼَﺓِ ﺍﻟﻔَﺠْﺮِ، ﺛُﻢَّ ﻳَﻀْﻄَﺠِﻊُ ﻋَﻠَﻰ ﺷِﻘِّﻪِ ﺍﻷَﻳْﻤَﻦِ ﺣَﺘَّﻰ
ﻳَﺄﺗِﻴَﻪُ ﺍﻟﻤُﻨَﺎﺩِﻱ ﻟﻠﺼَﻼَﺓِ. ﺭﻭﺍﻩ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ
১৩/১১৭৯। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু
আনহা হতে বর্ণিত, ‘রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
এগার রাকআত নামায পড়তেন, অর্থাৎ
রাতে। তিনি মাথা তোলার
পূর্বে এত দীর্ঘ সেজদা করতেন যে,
ততক্ষণে তোমাদের কেউ পঞ্চাশ
আয়াত পড়তে পারবে। আর ফরয
নামাযের পূর্বে দু’ রাকআত সুন্নত
নামায পড়ে ডান পাশে শুয়ে আরাম
করতেন। শেষ পর্যন্ত তাঁর নিকট
নামাযের ঘোষণাকারী এসে হাযির
হত।’ (বুখারী) [12]
14/1180 ﻭَﻋَﻨْﻬﺎ، ﻗَﺎﻟَﺖْ : ﻣَﺎ ﻛَﺎﻥَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ
ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻳَﺰﻳﺪُ – ﻓِﻲ ﺭَﻣَﻀَﺎﻥَ ﻭَﻻَ ﻓِﻲ ﻏَﻴْﺮِﻩِ – ﻋَﻠَﻰ
ﺇِﺣْﺪَﻯ ﻋَﺸْﺮَﺓَ ﺭَﻛْﻌَﺔً : ﻳُﺼَﻠِّﻲ ﺃَﺭْﺑَﻌﺎً ﻓَﻼَ ﺗَﺴْﺄﻝْ ﻋَﻦْ ﺣُﺴْﻨِﻬِﻦَّ
ﻭَﻃُﻮﻟِﻬِﻦَّ، ﺛُﻢَّ ﻳُﺼَﻠِّﻲ ﺃَﺭْﺑَﻌﺎً ﻓَﻼَ ﺗَﺴْﺄﻝْ ﻋَﻦْ ﺣُﺴْﻨِﻬِﻦَّ ﻭَﻃُﻮﻟِﻬِﻦَّ،
ﺛُﻢَّ ﻳُﺼَﻠِّﻲ ﺛَﻼﺛﺎً. ﻓَﻘُﻠﺖُ : ﻳَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠﻪِ، ﺃَﺗَﻨَﺎﻡُ ﻗَﺒْﻞَ ﺃَﻥْ ﺗُﻮﺗِﺮَ؟
ﻓَﻘَﺎﻝَ : ‏«ﻳَﺎ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔ، ﺇِﻥَّ ﻋَﻴْﻨَﻲَّ ﺗَﻨَﺎﻣَﺎﻥِ ﻭَﻻَ ﻳَﻨَﺎﻡُ ﻗَﻠْﺒِﻲ ‏». ﻣﺘﻔﻖٌ
ﻋَﻠَﻴْﻪِ
১৪/১১৮০। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু
আনহা হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
‘রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযান ও
অন্যান্য মাসে (তাহাজ্জুদ
তথা তারাবীহ) ১১ রাকআতের
বেশী পড়তেন না। প্রথমে চার রাকআত
পড়তেন। সুতরাং তার সৌন্দর্য ও দৈর্ঘ্য
সম্পর্কে প্রশ্নই করো না। তারপর (আবার)
চার রাকআত পড়তেন। সুতরাং তার
সৌন্দর্য ও দৈর্ঘ্য সম্বন্ধে প্রশ্নই
করো না। অতঃপর তিন রাকআত
(বিতির) পড়তেন।
(একদা তিনি বিতির পড়ার আগেই
শুয়ে গেলেন।) আমি বললাম,
“হে আল্লাহর রসূল! আপনি কি বিতির
পড়ার পূর্বেই ঘুমাবেন?” তিনি বললেন,
“আয়েশা! আমার চক্ষুদ্বয় ঘুমায়; কিন্তু
অন্তর জেগে থাকে।” (বুখারী ও
মুসলিম) [13]
15/1181 ﻭَﻋَﻨْﻬﺎ : ﺃَﻥَّ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲَّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻛَﺎﻥَ
ﻳَﻨَﺎﻡُ ﺃَﻭَّﻝَ ﺍﻟﻠَّﻴﻞِ، ﻭَﻳَﻘُﻮﻡُ ﺁﺧِﺮَﻩُ ﻓَﻴُﺼَﻠِّﻲ . ﻣﺘﻔﻖٌ ﻋَﻠَﻴْﻪِ
১৫/১১৮১। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু
আনহা হতে আরও বর্ণিত হয়েছে যে,
নবী সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতের প্রথম
দিকে ঘুমাতেন ও শেষের
দিকে উঠে নামায পড়তেন। (বুখারী ও
মুসলিম) [14]
(অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি এরূপ
করতেন নচেৎ এর ব্যতিক্রমও করতেন।)
16/1182 ﻭَﻋَﻦِ ﺍﺑﻦِ ﻣَﺴﻌُﻮﺩ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ، ﻗَﺎﻝَ :
ﺻَﻠَّﻴْﺖُ ﻣَﻊَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻟَﻴْﻠَﺔً، ﻓَﻠَﻢْ ﻳَﺰَﻝْ
ﻗَﺎﺋِﻤﺎً ﺣَﺘَّﻰ ﻫَﻤَﻤْﺖُ ﺑِﺄَﻣْﺮِ ﺳُﻮﺀٍ ! ﻗِﻴﻞَ : ﻣَﺎ ﻫَﻤَﻤْﺖَ ؟ ﻗَﺎﻝَ :
ﻫَﻤَﻤْﺖُ ﺃَﻥْ ﺃَﺟِﻠْﺲَ ﻭَﺃَﺩَﻋَﻪُ . ﻣﺘﻔﻖٌ ﻋَﻠَﻴْﻪِ
১৬/১১৮২। ইবনে মাসঊদ
রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,
তিনি বলেন, ‘আমি নবী সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে এক
রাতে নামায পড়েছি। তিনি এত
দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে রইলেন যে, শেষ
পর্যন্ত আমি একটা মন্দ কাজের
ইচ্ছা করে ফেলেছিলাম।’
ইবনে মাসঊদ রাদিয়াল্লাহু আনহু-
কে জিজ্ঞাসা করা হল,
‘সে ইচ্ছাটা কি করেছিলেন?’
তিনি বললেন, ‘আমার ইচ্ছা হয়েছিল
যে, তাঁকে ছেড়ে দিয়ে বসে পড়ি।’
(বুখারী ও মুসলিম) [15]
17/1183 ﻭَﻋَﻦْ ﺣُﺬَﻳﻔَﺔَ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ، ﻗَﺎﻝَ : ﺻَﻠَّﻴْﺖُ
ﻣَﻊَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺫَﺍﺕَ ﻟَﻴْﻠَﺔٍ ﻓَﺎﻓْﺘَﺘَﺢَ ﺍﻟﺒَﻘَﺮَﺓَ،
ﻓَﻘُﻠْﺖُ : ﻳَﺮْﻛَﻊُ ﻋِﻨْﺪَ ﺍﻟﻤﺌَﺔِ، ﺛُﻢَّ ﻣَﻀَﻰ، ﻓَﻘُﻠﺖُ : ﻳُﺼَﻠِّﻲ ﺑِﻬَﺎ ﻓِﻲ
ﺭَﻛْﻌَﺔٍ ﻓَﻤَﻀَﻰ، ﻓَﻘُﻠﺖُ : ﻳَﺮْﻛَﻊُ ﺑِﻬَﺎ، ﺛُﻢَّ ﺍﻓْﺘَﺘَﺢَ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀَ ﻓَﻘَﺮَﺃَﻫَﺎ،
ﺛُﻢَّ ﺍﻓْﺘَﺘَﺢَ ﺁﻝَ ﻋِﻤْﺮَﺍﻥَ ﻓَﻘَﺮَﺃَﻫَﺎ، ﻳَﻘﺮَﺃُ ﻣُﺘَﺮَﺳِّﻼً : ﺇِﺫَﺍ ﻣَﺮَّ ﺑِﺂﻳَﺔٍ ﻓِﻴﻬَﺎ
ﺗَﺴﺒِﻴﺢٌ ﺳَﺒَّﺢَ، ﻭَﺇِﺫَﺍ ﻣَﺮَّ ﺑِﺴُﺆَﺍﻝٍ ﺳَﺄَﻝَ، ﻭَﺇِﺫَﺍ ﻣَﺮَّ ﺑِﺘَﻌَﻮُّﺫٍ ﺗَﻌَﻮَّﺫَ،
ﺛُﻢَّ ﺭَﻛَﻊَ، ﻓَﺠَﻌَﻞَ ﻳَﻘُﻮْﻝُ : ‏«ﺳُﺒْﺤَﺎﻥَ ﺭَﺑِّﻲَ ﺍﻟﻌَﻈِﻴﻢِ ‏» ﻓَﻜَﺎﻥَ
ﺭُﻛُﻮﻋُﻪُ ﻧَﺤْﻮﺍً ﻣِﻦْ ﻗِﻴَﺎﻣِﻪِ، ﺛُﻢَّ ﻗَﺎﻝَ : ‏« ﺳَﻤِﻊَ ﺍﻟﻠﻪُ ﻟِﻤَﻦْ ﺣَﻤِﺪَﻩُ،
ﺭَﺑَّﻨَﺎ ﻟَﻚَ ﺍﻟﺤَﻤْﺪُ ‏» ﺛُﻢَّ ﻗَﺎﻡَ ﻃَﻮِﻳﻼً ﻗَﺮِﻳﺒﺎً ﻣِﻤَّﺎ ﺭَﻛَﻊَ، ﺛُﻢَّ ﺳَﺠَﺪَ،
ﻓَﻘَﺎﻝَ : ‏«ﺳُﺒْﺤَﺎﻥَ ﺭَﺑِّﻲَ ﺍﻷَﻋْﻠَﻰ ‏» ﻓَﻜَﺎﻥَ ﺳﺠُﻮﺩُﻩُ ﻗَﺮﻳﺒﺎً ﻣِﻦْ
ﻗِﻴَﺎﻣِﻪِ. ﺭﻭﺍﻩ ﻣﺴﻠﻢ.
১৭/১১৮৩। হুযাইফা রাদিয়াল্লাহু
আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
আমি নবী সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে এক
রাতে নামায পড়লাম।
তিনি সূরা বাকারাহ আরম্ভ করলেন।
আমি (মনে মনে) বললাম, ‘একশত
আয়াতের মাথায় তিনি রুকু
করবেন।’ (কিন্তু) তিনি তারপরও কিরাত
চালু রাখলেন। আমি (মনে মনে)
বললাম, ‘তিনি এরই দ্বারা (সূরা শেষ
করে) রুকু করবেন।’ কিন্তু
তিনি সূরা নিসা পড়তে আরম্ভ করলেন
এবং সম্পূর্ণ পড়লেন। তারপর
তিনি সূরা আলে ইমরান আরম্ভ করলেন
এবং সম্পূর্ণ করলেন। তিনি স্পষ্ট ও
ধীরে ধীরে তেলাওয়াত করতেন। যখন
এমন আয়াত আসত, যাতে তাসবীহ পাঠ
করার উল্লেখ আছে, তখন (আল্লাহর)
তাসবীহ পাঠ করতেন। যখন কোন
প্রার্থনা সম্বলিত আয়াত অতিক্রম
করতেন, তখন তিনি আল্লাহর
কাছে প্রার্থনা করতেন। যখন কোন
আশ্রয় প্রার্থনার আয়াত অতিক্রম
করতেন, তখন তিনি আশ্রয়
প্রার্থনা করতেন। (অতঃপর) তিনি
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
রুকু করলেন। সুতরাং তিনি রুকুতে
‘সুবহানা রাবিবয়াল আযীম’
পড়তে আরম্ভ করলেন। আর তাঁর রুকু ও
কিয়াম (দাঁড়িয়ে কিরাত
পড়া অবস্থা) এক সমান ছিল। তারপর
তিনি রুকু থেকে মাথা তুলে
‘সামি‘আল্লাহু লিমান হামিদাহ,
রাববানা অলাকাল হামদ’ (অর্থাৎ
আল্লাহ সেই ব্যক্তির প্রশংসা শুনলেন,
যে তা তাঁর জন্য করল। হে আমাদের
পালনকর্তা তোমার সমস্ত প্রশংসা)
পড়লেন। অতঃপর বেশ কিছুক্ষণ (কওমায়)
দাঁড়িয়ে থাকলেন রুকুর
কাছাকাছি সময় জুড়ে। তারপর
সেজদা করলেন
এবং তাতে তিনি পড়লেন,
‘সুবহানাল্লা রাবিবয়াল আ‘লা
’ (অর্থাৎ আমার মহান প্রভুর
পবিত্রতা বর্ণনা করছি)। আর তাঁর
সেজদা দীর্ঘ ছিল তার কিয়াম
(দাঁড়িয়ে কিরাত পড়া অবস্থা)র
কাছাকাছি। (মুসলিম) [16]
18/1184 ﻭَﻋَﻦْ ﺟَﺎﺑِﺮٍ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﻗَﺎﻝَ : ﺳُﺌِﻞَ
ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺃَﻱُّ ﺍﻟﺼَّﻼَﺓِ ﺃَﻓْﻀَﻞُ؟ ﻗَﺎﻝَ :
‏«ﻃُﻮْﻝُ ﺍﻟﻘُﻨُﻮْﺕِ ‏». ﺭﻭﺍﻩ ﻣﺴﻠﻢ
১৮/১১৮৪। জাবের রাদিয়াল্লাহু
আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে সর্বোত্তম
নামায সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হল,
তিনি বললেন, “দীর্ঘ কিয়াম-যুক্ত
নামায।” (মুসলিম) [17]
19/1185 ﻭَﻋَﻦْ ﻋَﺒﺪِ ﺍﻟﻠﻪِ ﺑﻦِ ﻋَﻤﺮِﻭ ﺑﻦِ ﺍﻟﻌَﺎﺹِ ﺭَﺿِﻲَ
ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻨْﻬُﻤَﺎ : ﺃَﻥَّ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ، ﻗَﺎﻝَ :
‏«ﺃَﺣَﺐُّ ﺍﻟﺼَّﻼﺓِ ﺇِﻟَﻰ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻَﻼﺓُ ﺩَﺍﻭُﺩَ، ﻭَﺃَﺣَﺐُّ ﺍﻟﺼِّﻴَﺎﻡِ ﺇِﻟَﻰ ﺍﻟﻠﻪِ
ﺻِﻴَﺎﻡُ ﺩَﺍﻭُﺩَ، ﻛَﺎﻥَ ﻳَﻨَﺎﻡُ ﻧِﺼْﻒَ ﺍﻟﻠَّﻴﻞِ ﻭَﻳَﻘُﻮﻡُ ﺛُﻠُﺜَﻪُ ﻭَﻳَﻨَﺎﻡُ
ﺳُﺪُﺳَﻪُ ﻭَﻳَﺼُﻮﻡُ ﻳَﻮﻣﺎً ﻭَﻳُﻔْﻄِﺮُ ﻳَﻮْﻣﺎً ‏». ﻣﺘﻔﻖٌ ﻋَﻠَﻴْﻪِ
১৯/১১৮৫। ‘আব্দুল্লাহ ইবনে ‘আমর
ইবনে ‘আস রাদিয়াল্লাহু আনহু
হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
“আল্লাহর নিকট সর্বোত্তম নামায,
দাউদ ﻋﻠﻴﻪ ﺍﻟﺴﻼﻡ -এর নামায
এবং আল্লাহর নিকট সর্বোত্তম রোযা,
দাউদ ﻋﻠﻴﻪ ﺍﻟﺴﻼﻡ -এর রোযা;
তিনি অর্ধরাত নিদ্রা যেতেন
এবং রাতের তৃতীয় ভাগে ইবাদত
করার জন্য উঠতেন। অতঃপর রাতের
ষষ্ঠাংশে আবার নিদ্রা যেতেন।
(অনুরূপভাবে) তিনি একদিন
রোযা রাখতেন ও একদিন রোযা ত্যাগ
করতেন।” (বুখারী ও মুসলিম) [18]
20/1186 ﻭَﻋَﻦْ ﺟَﺎﺑِﺮٍ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ، ﻗَﺎﻝَ : ﺳَﻤِﻌﺖُ
ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ، ﻳَﻘُﻮْﻝُ : ‏« ﺇِﻥَّ ﻓِﻲ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ
ﻟَﺴَﺎﻋَﺔً، ﻻَ ﻳُﻮَﺍﻓِﻘُﻬَﺎ ﺭَﺟُﻞٌ ﻣُﺴْﻠِﻢٌ ﻳَﺴْﺄﻝُ ﺍﻟﻠﻪَ ﺗَﻌَﺎﻟَﻰ ﺧَﻴْﺮﺍً ﻣِﻦْ
ﺃَﻣْﺮِ ﺍﻟﺪُّﻧْﻴَﺎ ﻭَﺍﻵﺧِﺮَﺓِ، ﺇِﻻَّ ﺃﻋْﻄَﺎﻩُ ﺇﻳَّﺎﻩُ، ﻭَﺫَﻟِﻚَ ﻛُﻞَّ ﻟَﻴْﻠَﺔٍ ‏». ﺭﻭﺍﻩ
ﻣﺴﻠﻢ
২০/১১৮৬। জাবের রাদিয়াল্লাহু
আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বললেন,
আমি নবী সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে এ
কথা বলতে শুনেছি যে,
“রাত্রিকালে এমন একটি সময় আছে,
কোন মুসলিম ব্যক্তি তা পেয়েই
দুনিয়া ও আখিরাত বিষয়ক যে কোন
উত্তম জিনিস প্রার্থনা করলে আল্লাহ
তা‘আলা অবশ্যই
তাকে তা দিয়ে থাকেন। ঐ
সময়টি প্রত্যেক রাতে থাকে।”
(মুসলিম) [19]
21/1187 ﻭَﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳﺮَﺓَ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ : ﺃَﻥَّ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲَّ
ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ، ﻗَﺎﻝَ : ‏«ﺇِﺫَﺍ ﻗَﺎﻡَ
ﺃَﺣَﺪُﻛُﻢْ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ ﻓَﻠْﻴَﻔْﺘَﺘِﺢِ ﺍﻟﺼَّﻼَﺓَ ﺑِﺮَﻛْﻌَﺘَﻴْﻦِ ﺧَﻔِﻴﻔَﺘَﻴْﻦِ ‏».
ﺭﻭﺍﻩ ﻣﺴﻠﻢ
২১/১১৮৭। আবূ হুরাইরা
রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বলেছেন, “যখন তোমাদের কেউ
রাতে নামায পড়ার জন্য উঠবে,
সে যেন হাল্কা-ভাবে দু’ রাকআত
পড়ার মাধ্যমে নামায শুরু করে।”
(মুসলিম) [20]
22/1188 ﻭَﻋَﻦْ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻨْﻬَﺎ، ﻗَﺎﻟَﺖْ : ﻛَﺎﻥَ
ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺇِﺫَﺍ ﻗَﺎﻡَ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ ﺍﻓْﺘَﺘَﺢَ
ﺻَﻼَﺗَﻪُ ﺑِﺮَﻛْﻌَﺘَﻴْﻦِ ﺧَﻔِﻴﻔَﺘَﻴْﻦِ . ﺭﻭﺍﻩ ﻣﺴﻠﻢ
২২/১১৮৮। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু
আনহা হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
‘আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন
রাতে (তাহাজ্জুদের) জন্য উঠতেন, তখন
দু’ রাকআত সংক্ষিপ্ত নামায পড়ার
মাধ্যমে আরম্ভ করতেন।’ (মুসলিম) [21]
23/1189 ﻭَﻋَﻨْﻬﺎ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻨْﻬَﺎ، ﻗَﺎﻟَﺖْ : ﻛَﺎﻥَ ﺭَﺳُﻮﻝُ
ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺇِﺫَﺍ ﻓَﺎﺗَﺘْﻪُ ﺍﻟﺼَّﻼﺓُ ﻣِﻦ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ ﻣِﻦْ
ﻭَﺟَﻊٍ ﺃَﻭْ ﻏَﻴْﺮِﻩِ، ﺻَﻠَّﻰ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻨَّﻬَﺎﺭِ ﺛِﻨْﺘَﻲْ ﻋَﺸﺮَﺓَ ﺭﻛْﻌَﺔً . ﺭﻭﺍﻩ
ﻣﺴﻠﻢ
২৩/১১৮৯। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু
আনহা হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
‘দৈহিক ব্যথা-বেদনা বা অন্য কোন
অসুবিধার কারণে যদি রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-
এর রাতের নামায ছুটে যেত,
তাহলে তিনি দিনের বেলায় ১২
রাকআত নামায পড়তেন।” (মুসলিম) [22]
24/1190 ﻭَﻋَﻦْ ﻋُﻤَﺮَ ﺑﻦِ ﺍﻟﺨَﻄَّﺎﺏِ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ،
ﻗَﺎﻝَ : ﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ : ‏« ﻣَﻦْ ﻧَﺎﻡَ ﻋَﻦْ
ﺣِﺰْﺑِﻪِ، ﺃَﻭْ ﻋَﻦْ ﺷَﻲْﺀٍ ﻣِﻨْﻪُ، ﻓَﻘَﺮَﺃَﻩُ ﻓِﻴﻤَﺎ ﺑَﻴْﻦَ ﺻَﻼَﺓِ ﺍﻟﻔَﺠْﺮِ
ﻭَﺻَﻼَﺓِ ﺍﻟﻈُّﻬْﺮِ، ﻛُﺘِﺐَ ﻟَﻪُ ﻛَﺄﻧَّﻤَﺎ ﻗَﺮَﺃَﻩُ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ ‏». ﺭﻭﺍﻩ ﻣﺴﻠﻢ
২৪/১১৯০। উমার ইবনে খাত্তাব
রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
“যে ব্যক্তি স্বীয় অযীফা (দৈনিক
যথা নিয়মে তাহাজ্জুদের নামায)
অথবা তার কিছু অংশ
না পড়ে ঘুমিয়ে পড়ে, অতঃপর
যদি সে ফজর ও যোহরের
মধ্যবর্তী সময়ে তা পড়ে নেয়,
তাহলে তার জন্য
তা এমনভাবে লিপিবদ্ধ করা হয়, যেন
সে তা রাতেই পড়েছে।” (মুসলিম) [23]
25/1191 ﻭَﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳﺮَﺓَ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ، ﻗَﺎﻝَ : ﻗَﺎﻝَ
ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ : ‏« ﺭَﺣِﻢَ ﺍﻟﻠﻪُ ﺭَﺟُﻼً ﻗَﺎﻡَ ﻣِﻦَ
ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ، ﻓَﺼَﻠَّﻰ ﻭَﺃَﻳْﻘَﻆَ ﺍﻣْﺮَﺃَﺗَﻪُ، ﻓَﺈِﻥْ ﺃَﺑَﺖْ ﻧَﻀَﺢَ ﻓِﻲ ﻭَﺟْﻬِﻬَﺎ
ﺍﻟﻤَﺎﺀَ، ﺭَﺣِﻢَ ﺍﻟﻠﻪُ ﺍﻣْﺮَﺃَﺓً ﻗَﺎﻣَﺖْ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ، ﻓَﺼَﻠَّﺖْ ﻭَﺃَﻳْﻘَﻈَﺖْ
ﺯَﻭْﺟَﻬَﺎ، ﻓَﺈِﻥْ ﺃَﺑَﻰ ﻧَﻀَﺤَﺖْ ﻓِﻲ ﻭَﺟْﻬِﻪِ ﺍﻟﻤَﺎﺀَ ‏». ﺭﻭﺍﻩ ﺃَﺑُﻮ ﺩﺍﻭﺩ
ﺑﺈﺳﻨﺎﺩ ﺻﺤﻴﺢ
২৫/১১৯১। আবূ হুরাইরা
রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
“আল্লাহ সেই ব্যক্তির প্রতি দয়া করুন,
যে রাতে উঠে নামায
পড়ে এবং নিজ স্ত্রীকেও জাগায়।
অতঃপর যদি সে (জাগতে) অস্বীকার
করে, তাহলে তার মুখে পানির
ছিটা মারে। অনুরূপ আল্লাহ সেই
মহিলার প্রতি দয়া করুন,
যে রাতে উঠে নামায
পড়ে এবং নিজ স্বামীকেও জাগায়।
অতঃপর যদি সে (জাগতে) অস্বীকার
করে, তাহলে সে তার মুখে পানির
ছিটা মারে।” (আবু দাউদ, বিশুদ্ধ সূত্রে)
[24]
26/1192 ﻭَﻋَﻨْﻪ ﻭَﻋَﻦْ ﺃَﺑﻲ ﺳَﻌِﻴﺪٍ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻨْﻬُﻤَﺎ،
ﻗَﺎﻻَ : ﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ : ‏«ﺇِﺫَﺍ ﺃَﻳْﻘَﻆَ
ﺍﻟﺮَّﺟُﻞُ ﺃﻫْﻠَﻪُ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ ﻓَﺼَﻠَّﻴَﺎ – ﺃَﻭْ ﺻَﻠَّﻰ ﺭَﻛْﻌَﺘَﻴْﻦِ ﺟَﻤِﻴﻌﺎً،
ﻛُﺘِﺒَﺎ ﻓِﻲ ﺍﻟﺬَّﺍﻛِﺮِﻳﻦَ ﻭَﺍﻟﺬَّﺍﻛِﺮَﺍﺕِ ‏» . ﺭﻭﺍﻩ ﺃَﺑُﻮ ﺩﺍﻭﺩ ﺑﺈﺳﻨﺎﺩ
ﺻﺤﻴﺢ
২৬/১১৯২। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু
আনহু ও আবূ সাঈদ রাদিয়াল্লাহু আনহু
উভয় হতে বর্ণিত, তাঁরা বলেন,
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যখন
কোনো ব্যক্তি তার
স্ত্রীকে রাতে জাগিয়ে উভয়ে
নামায পড়ে অথবা তারা উভয়ে দু’
রাকআত করে নামায আদায় করে,
তবে তাদেরকে (অতীব)
যিকিরকারী ও যিকিরকারিনীদের
দলে লিপিবদ্ধ করা হয়।” (আবূ দাউদ
বিশুদ্ধ সূত্রে) [25]
27/1193 ﻭَﻋَﻦْ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻨْﻬَﺎ : ﺃَﻥَّ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲَّ
ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ، ﻗَﺎﻝَ : ‏«ﺇِﺫَﺍ ﻧَﻌَﺲَ ﺃﺣَﺪُﻛُﻢْ ﻓﻲ ﺍﻟﺼَّﻼَﺓِ،
ﻓَﻠْﻴَﺮْﻗُﺪْ ﺣَﺘَّﻰ ﻳَﺬْﻫَﺐَ ﻋَﻨْﻪُ ﺍﻟﻨَّﻮْﻡُ، ﻓَﺈِﻥَّ ﺃَﺣَﺪَﻛُﻢْ ﺇِﺫَﺍ ﺻَﻠَّﻰ ﻭَﻫُﻮَ
ﻧَﺎﻋِﺲٌ، ﻟَﻌَﻠَّﻪُ ﻳَﺬْﻫَﺐُ ﻳَﺴْﺘَﻐْﻔِﺮُ ﻓَﻴَﺴُﺐَّ ﻧَﻔْﺴَﻪُ ‏». ﻣﺘﻔﻖٌ ﻋَﻠَﻴْﻪِ
২৭/১১৯৩। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু
আনহা হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যখন
তোমাদের কেউ নামাযের
মধ্যে তন্দ্রাভিভূত হবে, তখন সে যেন
নিদ্রা যায়, যতক্ষণ না তার নিদ্রার
চাপ দূর হয়ে যায়। কারণ, যখন কেউ
তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে নামায পড়বে, তখন
সে খুব সম্ভবত:
ক্ষমা প্রার্থনা করতে গিয়ে
নিজেকে গালি দিতে লাগবে।”
(বুখারী ও মুসলিম) [26]
28/1194 ﻭَﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳﺮَﺓَ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ، ﻗَﺎﻝَ : ﻗَﺎﻝَ
ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ : ‏«ﺇِﺫَﺍ ﻗَﺎﻡَ ﺃَﺣَﺪُﻛُﻢْ ﻣِﻦَ
ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ، ﻓَﺎﺳْﺘَﻌْﺠَﻢَ ﺍﻟﻘُﺮْﺁﻥَ ﻋَﻠَﻰ ﻟِﺴَﺎﻧِﻪِ، ﻓَﻠَﻢْ ﻳَﺪْﺭِ ﻣَﺎ ﻳَﻘُﻮْﻝُ،
ﻓَﻠْﻴَﻀْﻄَﺠِﻊ ‏». ﺭﻭﺍﻩ ﻣﺴﻠﻢ
২৮/১১৯৪। আবূ হুরাইরা
রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যখন
তোমাদের কেউ রাতে উঠবে ও (ঘুমের
চাপের কারণে) জিহ্বায় কুরআন
পড়তে এমন অসুবিধা বোধ করবে যে,
সে কি বলছে তা বুঝতে পারবে না,
তখন সে যেন শুয়ে পড়ে।” (মুসলিম) [27]
[1] সহীহুল বুখারী ৪৮৩৭, ১১১৮, ১১১৯, ১১৪৮,
১১৬১, ১১৬২, ১১৬৮, মুসলিম ৭৩১, ২৮২০,
তিরমিযী ৪১৮, নাসায়ী ১৬৪৮-১৬৫০,
আবূ দাউদ ১২৬২, ১২৬৩, ইবনু মাজাহ ১২২৬,
১২২৭
[2] সহীহুল বুখারী ১১২৭, ৪৭২৪, ৭৩৪৭, ৭৪৬৫,
মুসলিম ৭৭৫, নাসায়ী ১৬১১, ১৬১২,
আহমাদ ৫৭২, ৭০৭, ৯০২
[3] সহীহুল বুখারী ৪৪০, ১১২২, ১১৫৮, ৩৭৩৯,
৩৭৪১, ৭০১৬, ৭০২৯, ৭০৩১, মুসলিম ২৪৭৮,
২৪৭৯, তিরমিযী ৩২১, নাসায়ী ৭২২,
ইবনু মাজাহ ৭৫১, ৩৯১৯ আহমাদ ৪৪৮০,
৪৫৯৩, ৪৫৮৫, ৬২৯৪, দারেমী ১৪০০, ২১৫২
[4] সহীহুল বুখারী ১১৩১, ১১৫২, ১১৫৩,
১৯৭৪-১৯৮০, ২৪১৮-২৪২৩, ৫০৫২-৫০৫৪,
৫১৯৯, ৬২৭৭, মুসলিম ১১৫৯,
তিরমিযী ৭৭০, নাসায়ী ১৬৩০, ২৩৪৪,
২৩৮৮-২৩৯৪, ২৩৯৬, ২৩৯৭, ২৩৯৯-২৪০৩, আবূ
দাউদ ১৩৮৮-১৩৯১, ২৪২৭, ২৪৪৮, ইবনু
মাজাহ ১৩৪৬, ১৭১২, আহমাদ ৬৪৪১,
৬৪৫৫, ৬৪৮০, ৬৪৯১, ৬৭২১, ৬৭২৫, ৬৭৫০,
দারেমী ১৭৫২, ৩৪৮৬
[5] সহীহুল বুখারী ১১৪৪, ৩২৭০, মুসলিম
৭৭৪, নাসায়ী ১৬০৮, ১৬০৯, ইবনু মাজাহ
১৩৩০, আহমাদ ৩৫৪৭, ৪০৪৯
[6] সহীহুল বুখারী ১১৪২, ৩২৬৯, মুসলিম
৭৭৬, নাসায়ী ১৬০৭, আবূ দাউদ ১৩০৬,
ইবনু মাজাহ ১৩২৯, আহমাদ ৭২৬৬, ৭৩৯২,
১০০৭৫, মুওয়াত্তা মালিক ৪২৬
[7] তিরমিযী ২৪৮৫, ইবনু মাজাহ ১৩৩৪,
৩২৫১, দারেমী ১৪৬০
[8] মুসলিম ১১৬৩, তিরমিযী ৪৩৮, ৭৪০, আবূ
দাউদ ২৪২৯, ইবনু মাজাহ ১৭৪২, আহমাদ
৭৯৬৬, ৮১৮৫, ৮৩০২, ৮৩২৯, ১০৫৩২,
দারেমী ১৭৫৭, ১৭৫৮
[9] সহীহুল বুখারী ৪৭২, ৪৭৩, ৯৯১, ৯৯৩, ৯৯৫,
৯৯৮, ১১৩৭, মুসলিম ৭৪৯, তিরমিযী ৪৩৭,
৬৪১, ১৬৬৬, ১৬৬৭, ১৬৬৮, ১৬৬৯, ১৬৭০,
১৬৭১, ১৬৭২, ১৬৭৩, ১৬৭৪, ১৬৮২, ১৬৯২,
১৬৯৪, আবূ দাউদ ১৪২১, ১৪৩৮, ইবনু মাজাহ
১১৭৪, ১১৭৫, ১১৭৬, ১৩২২, আহমাদ ৪৪৭৮,
৪৫৪৫, ৪৬৯৬, ৪৭৭৬, ৪৮৩২, ৪৮৪৫, ৪৯৫১,
৫০১২, ৫০৬৬, ৫১০১, ৫১৯৫, ৫৩৭৬, ৪৫৩১,
৪৫৪৭, ৪৫৬৬, ৫৫১২, মুওয়াত্তা মালিক
২৬১, ২৬৯, ২৭৫, ২৭৬, দারেমী ১৪৫৮
[10] ঐ
[11] সহীহুল বুখারী ১১৪১, ১৯৭২, ১৯৭৩,
মুসলিম ১১৫৮, তিরমিযী ৭৬৯, ২০১৫,
নাসায়ী ১৬২৭, আগ ১১৬০১, ১১৭১৯,
১২২১৩, ১২৪২১, ১২৪৭১, ১২৬৫৪, ১২৭৬২,
১২৯৬০, ১২৯৯০, ১৩০৬১, ১৩২৩৮, ১৩৩০৪,
১৩৩৭০, ১৩৮৬, ১৩৪০৬
[12] সহীহুল বুখারী ৬২৬, ৯৯৪, ১১২৩, ১১৩৯,
১১৪০, ১১৬০, ১১৬৫, ৬৩১০, মুসলিম ৭২৪,
৭৩৬, ৭৩৭, ৭৩৮, তিরমিযী ৪৩৯, ৪৪০,
নাসায়ী ৬৮৫, ১৬৯৬, ১৭৪৯, ১৭৬২, আবূ
দাউদ ১২৫৪, ১২৫৫, ১২৬২, ১৩৩৪, ১৩৩৮,
১৩৩৯, ১৩৪০, ইবনু মাজাহ ১১৯৮, ১৩৫৮,
আহমাদ ২৩৫৩৭, ২৩৫৫৩, ২৩৫৯৬, ২৩৬৬৮,
২৩৬৯৭, ২৩৭০৫, ২৩৯২৫, ২৩৯৪০, ২৪০১৬,
২৪০২৪, ২৪০৫৬, ২৪২১১, ২৪৩৩৯, ২৪৩৭৯,
২৪৪৮৬, ২৪৫৮১, ২৪৭৪৫, ২৪৮১৬, ২৪৯০৭,
২৪৯৫৮, ২৫৫২০, মুওয়াত্তা মালিক ২৪৩,
২৬৪, দারেমী ১৪৪৭, ১৪৭৩, ১৪৭৫, ১৪৮৫
[13] সহীহুল বুখারী ১১৪৭, ২০১৩, ৩৫৬৯,
মুসলিম ৭৩৮, তিরমিযী ৪৩৯,
নাসায়ী ১৬৯৭, আবূ দাউদ ১৩৪১,
আহমাদ ২৩৫৫৩, ২৩৫৯৬, ২৩৭৪৮, ২৩৯২৫,
২৩৯৪০, ২৪০১৬, ২৪০৫৬, ২৪১৯৪, ২৪২১১,
২৫২৭৭, ২৫৭৫৬, ২৫৮২৬,
মুওয়াত্তা মালিক ২৬৫
[14] সহীহুল বুখারী ১১৪৬, মুসলিম ৭৩৯,
নাসায়ী ১৬৪০, ১৬৮০, ইবনু মাজাহ
১৩৬৫, আহমাদ ২৩৮১৯, ২৪১৮৫, ২৪৫৪,
২৫৬২৪
[15] সহীহুল বুখারী ১১৩৫, মুসলিম ৭৭৩, ইবনু
মাজাহ ১৪১৮, আহমাদ ৩৬৩৮, ৩৭৫৭,
৩৯২৭, ৪১৮৭
[16] মুসলিম ৭৭২, তিরমিযী ২৬২,
নাসায়ী ১০০৮, ১০০৯, ১০৪৬, ১০৬৯,
১১৩৩, ১১৪৫, ১৬৬৪, ১৬৬৫, আবূ দাউদ ৮৭১,
৮৭৪, ইবনু মাজাহ ৮৮৮, ৮৯৭, ১৩৫১,
আহমাদ ২২৯৭৯, ২২৭৫০, ২২৭৮৯, ২২৮০০,
২২৮৩৩, ২২৮৫৪, ২২৮৫৮, ২২৫৬৬, ২২৮৯০,
২২৯০২, দারেমী ১৩০৬
[17] মুসলিম ৭৫৬, তিরমিযী ৩৮৭, ইবনু
মাজাহ ১৪২১, আহমাদ ১৩৮২১, ১৪৭৮৮
[18] সহীহুল বুখারী ১১৩১, ১১৫২, ১১৫৩,
১৯৭৪ থেকে ১৯৮০, ৩৪১৮, ৩৪১৯, ৩৪২০,
৫০৫২, ৫০৫৩, ৫০৫৪, ৫১৯৯, ৬১৩৪, ৬২৭৭,
মুসলিম ১১৫০৯, তিরমিযী ৭৭০,
নাসায়ী ১৬৩০, ২৩৪৪, ২৩৮৮
থেকে ২৩৯৪, ২৩৯৬, ২৩৯৭, ২৩৯৯
থেকে ২৪০৩, আবূ দাউদ ১৩৮৮
থেকে ১৩৯১, ২৪২৭, ২৪৪৮, ইবনু মাজাহ
১৩৪৬, ১৭১২, আহমাদ ৬৪৪১, ৬৪৫৫, ৬৪৮০,
৬৪৯১, ৬৭২১, ৬৭২৫, ৬৭৫০, ৬৭৯৩, ৬৮০২,
৬০৮২৩, ৬৮২৪, ৬৮৩৪, ৬৮৩৭, ৬৮৭৫, ৬৮৮২,
৬৯৮৪, ৭০৫৮, দারেমী ১৭৫২, ৩৪৮৬
[19] মুসলিম ৭৫৭, আহমাদ ১৩৯৪৫, ১৪৩৩৬,
২৭৫৬৩
[20] মুসলিম ৭৬৮, আবূ দাউদ ১৩২৩, আহমাদ
৭১৩৬, ৭৬৯০, ৮৯৩১
[21] মুসলিম ৭৬৭, আহমাদ ২৩৪৯৭, ২৫১৪৯
[22] মুসলিম ৭৪৬, তিরমিযী ৪৪৫,
নাসায়ী ১৭২২, ১৭২৩, ১৭২৪, ১৭২৫,
১৭৮৯, আবূ দাউদ ১৩৪২, ১৩৪৬, ১৩৫০, ২৪৩৪,
ইবনু মাজাহ ১১৯১, আহমাদ ২৩৭৪৮,
২৫৬৮৭, দারেমী ১৪৭৫
[23] মুসলিম ৭৪৭, তিরমিযী ৪০৮,
নাসায়ী ১৭৯০ থেকে ১৭৯২, আবূ
দাউদ ১৩১৩, ১৩৪৩, ২২০, ৩৭৯,
মুওয়াত্তা মালিক ৪৭০,
দারেমী ১৪৭৭
[24] আবূ দাউদ ১৩০৮, নাসায়ী ১৬১০, ইবনু
মাজাহ ১৩৩৬, আহমাদ ৭৩৬২
[25] আবূ দাউদ ১৩০৯, ইবনু মাজাহ ১৩৩৫
[26] সহীহুল বুখারী ২১২, মুসলিম ৭৮৬,
তিরমিযী ৩৫৫, নাসায়ী ১৬২, আবূ
দাউদ ১৩১০, ইবনু মাজাহ ১৩৭০, আহমাদ
২৩৭৬৬, ২৫১৩৩, ২৫১৭১, ২৫৬৯৯, ২৫৭৭৭,
মুওয়াত্তা মালিক ২৫৯,
দারেমী ১৩৮৩
[27] মুসলিম ৭৮৭, আবূ দাউদ ১৩১১, ইবনু
মাজাহ ১৩৭২, আহমাদ ২৭৪৫০

বিঃদ্রঃ এই পোষ্ট টা  আনেক বড় । তাই আমার পহ্মে এত বড় লেখা সসম্ভব নয়। তাই এটি একটি সাইট থেকে সঙ্গগ্রহিত করা …  তাই কপি করার জন্য আমি হ্মমা চাচ্ছি। দয়া করে আমাকে হ্মমা করবেন এই পোষ্ট টা কপি করে দেয়ার জন্য। আমি দুঃখিত

হাজার হাজার SMS করুন সম্পূর্ণ ফ্রি।এক টাকাও লাগবে না।তাও আবার নাম্বার হাইড করে।

কেমন হয় যদি হাজার হাজার SMS পাঠানো যায় যেকোন দেশে যেকোন নাম্বারে তাও আবার একদম ফ্রি??

হ্যা তেমনি একটা অ্যাপ নিয়ে আমি হাজির হলাম আপনাদের মাঝে। ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন।

এই অ্যাপের সুবিধা সমূহ:

১। যেকোন দেশের যেকোন নাম্বারে SMS পাঠাতে পারবেন লিমিট ছাড়া।

২। SMS সেন্ড করবেন যার ফোনে সেখানে একেকবার একেক নাম্বার থেকে মেছেজ যাবে।ফলে কেও বুঝতেও পারবে না।

৩। SMS ডেলিভারি দেখার সুবিধা।

৪। নাম্বার হাইড করার সুবিধা।

এছাড়াও আরো অনেক সুবিধা পাচ্ছেন এই অ্যাপের মাধ্যমে।

প্রথমে অ্যাপে ঢুকুন। তারপর একটা ঘর পাবেন।যে নাম্বারে SMS পাঠাবেন সেই নাম্বার দিন ওই বক্সে।তার পরের বক্সে SMS লিখুন। তারপর ক্যাপচা দিয়ে সেন্ড ক্লিক করুন। অন্য দেশে SMS পাঠাতে চাইলে দেশ সিলেক্ট করুন।

অ্যাপ ডাওনলোড লিংকঃ

Name: Send Free Sms World Wide

.star. Click Here To Dawnload

ধন্যবাদ ভাল থাকুন।

Again gp free Net Java,Symbian & Android ফোনে ALL Site browsing & fb by unlimited Download…!! [13.12.15]

আশা করি সবাই ভাল আছেন?

আজকে আবারো আপনাদের মাজে ফিরে আসলাম সকল ফোনে Gp সিমে দিয়ে all site free browsing & facebook থেকে Unlimited Download….!!

প্রথমেই বলি এই ফ্রি নেট অফিসিয়াল সেটিং দিয়ে Use করতে হবে…!!

অথাত্‍ সেটিং টি নিচের নিয়মে করুন-

ACCESS POINT SETTING:
Name: Gp free
Apn: gpinternet
Proxy: –
Prot: –

এবার নিচে থেকে Java & Symbian Usera Mod Opera টি ডাউনলোট করুন-

DOWNLOAD MODED OPERA FOR JAVA,SYMBIAN.JAR

Android User নিচের Opera টি ডাউনলোট করুন-

YANDEX OPERA.APK

Opera unlock code:

http://www.nextwap.net

Screenshot_2015-12-13-14-14-24

এবার Opera ইনস্টল করে Enter adress এ m.facebook.com দেখুন ফ্রি চলছে….

এখন FB থেকে ডাউনলোট করতে নিচের লিংকে দেখুন-

.ar. Click Here
CLICK HERE
.star. এবার আসুন কিভাবে ALL Site free browsing করবেনঃ আপনি m.fb.com Login করে আপনার Profile কোন কিছে লিখে Post করুন। তারপর ঐ Post এ আপনি আপনার পছন্দের সাইটের লিংক দিয়ে Comment করুন। এবার ঐ উক্ত link Ok করলে সেই সাইটে আপনি ফ্রিতে প্রবেশ করতে পারবেন। অথাত্‍ fb থেকে Comment করে আপনি যে কোন সাইটে আনলিমিটেট ফ্রি Browsing করতে পারবেন।

Note: ফোনে টাকা বা MB না রাখাই ভাল।

সবাই ভাল থাকুন এবং আমাদের সাথেই থাকুন।